Driving Licence Test : ১০ টি উপদেশ যা কাজে লাগবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স (Driving Licence) হচ্ছে একটি আইনি প্রমাণ পত্র যা আলাদা আলাদা যানবাহন যেমন মোটরসাইকেল,চারচাকা গাড়ি,ট্রাক,বাস ইত্যাদি চালাতে প্রয়োজন হয়। বিনা লাইসেন্সে সড়ক পথে চলাচল করা বেআইনি এবং এর জন্য জরিমানা ও জেল হতে পারে। ভারত সরকারের আইন অনুসারে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নূন্যতম বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
ভারতের মূলত চার ধরনের ড্রাইভিং লাইসেন্সর ব্যবহার হয়ে থাকে
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- পার্মানেন্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- কমার্শিয়াল ড্রাইভিং লাইসেন।
- ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স।
লাইসেন্স পাওয়ার জন্য তিন ধরনের পরীক্ষায় পাশ করা আবশ্যক লিখিত,মৌখিক ও প্র্যাক্টিকাল। যদি আপনি কোনো কারণে এই তিন ধরনের পরীক্ষার মধ্যে যেকোনো একটিতে ফেল করে যান তাহলে আপনার লাইসেন্সের আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।
(আরও পড়ুন : কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা ঢুকেছে কি না জানবেন কি ভাবে ? জানুন তিনটি সহজ পদ্ধতি)
ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় যাওয়া আগে এই বিষয় গুলি মাথাই রাখুন :
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নূন্যতম বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
- আপনি তিনবার সুযোগ পাবেন পরীক্ষা দেওয়ার। এর মধ্যে যদি আপনি পাশ না করতে পারেন তাহলে পুনরায় আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে।
- পরীক্ষা দিতে গেলে সর্বদা নির্ধারিত সময়ের ১০-২০ মিনিট আগে যাবেন। কোনো কারণবশত পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে দেরি হয়ে গেলে আপনার পরীক্ষা বাতিল হতে পারে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স বানানোর জন্য আপনাকে সড়ক পথের নিয়ম ও আইন সম্বন্ধে যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে।
- যে গাড়িটি আপনি আগে চালিয়েছেন সেটিকেই পরীক্ষা দিতে নিয়ে যান।
- গাড়ি পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার আগে ভালো ভাবে দেখে নিন গাড়িটি ঠিকঠাক আছে কি না। পরীক্ষা চলাকালীন যদি গাড়ি বন্ধ হয়ে যায় বা কোনো ধরনের ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।
- গাড়ির আয়নার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ আয়নার ঠিকঠাক না থাকার কারণে বেশিরভাগ জন ফেল করা যায়।
- পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলি অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
- অযথা বিচলিত হবে না পরীক্ষার সময়। নিজেকে শান্ত রেখে ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিন।
- সর্বদা প্রশিক্ষকের নির্দেশকে কে অনুসরণ করে চলুন।