Small Savings Scheme : নয়া ঘোষণা কেন্দ্রের,ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে বাধ্যতামূলক আধার।
এবার থেকে পোস্ট অফিসের স্কিমগুলিতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্যান কার্ড এবং আধার কার্ড নম্বর বাধ্যতামূলক বলে ঘোষণা করা হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে। এই আধার ও প্যান কার্ড জমা দেওয়ার নিয়মটি KYC (কেওয়াইসি) প্রক্রিয়ার একটি অংশ। এই বিষয়ে অর্থমন্ত্রকের তরফ থেকে ৩১ মার্চ একটি নির্দেশিকা জারি করা হয় যেখানে ১ এপ্রিল থেকে এই নিয়ম লাগু করার কথা ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রণালয়।
পোস্ট অফিসের ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প গুলি (Small Savings Scheme) :
১) ফিক্সড ডিপোজিট (FDs)
২) রেকারিং ডিপোজিট
৩) টাইম ডিপোজিট
৪) পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম
৫) সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা
৬) পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড
৭) সিনিয়র সিটিজেন সেভিং স্কিম
৮) কিষাণ বিকাশ পত্র
৯) মহিলা সম্মান সেভিং সার্টিফিকেট
(Laxmi Bhandar : নয়া শর্তে আরও সহজ হল টাকা পাওয়া,খুশি রাজ্যের মহিলারা)
ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম একাউন্ট খোলার জন্য কি কি ডকুমেন্টস লাগবে ?
এর জন্য সব থেকে গুরুত্ত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস হচ্ছে আধার কার্ড। এছাড়াও ছবি সহ ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসের পাসবুক,প্যান কার্ড,পাসপোর্ট,রেশন কার্ড,ভোটার কার্ড,মনরেগা কার্ড ও কিষাণ পাসবুক।
এই স্কিমে কি কি পরিবর্তন হয়েছে জানুন :
১) এই স্কিমের আওতায় থাকা সকল গ্রাহকদের আধার কার্ড অবশ্যই জমা দিতে হবে।
২) পোস্ট অফিস হোক বা ব্যাংক আপনি যেখানেই অ্যাকাউন্ট খুলবেন সেখানেই আপনাকে আধার করে দিতে হবে।
৩) যদি এমন হয় আপনি আধার কার্ড ছাড়াই এই সমস্ত স্কিম গুলিতে আগেই বিনিয়োগ করে বসে আছেন তাহলে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ সালের মাধ্যমে আপনাকে আধার কার্ড জমা দিতেই হবে।
৪) আপনাকে কাছে যদি আধার কার্ড না থাকে তাহলে আগে আধার কার্ডের (Aadhaar Card) জন্য আবেদন করতে হবে এবং আধার কার্ডের রেজিস্ট্রেশন আইডি জমা দিতে হবে।
৫) অ্যাকাউন্ট খোলার ৬ মাসের মধ্যেই ব্যাংক অথবা পোস্ট অফিস গিয়ে অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার কার্ড লিংক করাতে হবে।
৬) এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কোনো গ্রাহক লিংক প্রক্রিয়া শেষ না করে তাহলে তার অ্যাকাউন্ট ৬ মাসের জন্য নিষিদ্ধ অথবা বন্ধ হতে পারে।
৭) শিশুদের ক্ষেত্রেও এই একই নিয়ম বলবৎ করেছে অর্থমন্ত্রক। আপনাকে অবশ্যই শিশুটির আধার কার্ড প্রমাণ স্বরূপ দেখতে হবে।